স্টাফ রিপোর্টার
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা কোমারভোগ গ্রামের তোফাজ্জলের বাসার সামনে দুপচাঁচিয়া সিও অফিস বাজারের লোটো শোরুম থেকে শোরুমের মালিক মোঃ পিন্টু আকন্দ (৩৮), পিতা মৃত আয়েজ উদ্দিন, সাং লৌহচড়া, থানা-রানীনগর, জেলা নওগাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা জোর পূর্বক হাইস মাইক্রোবাস যাহার রেজিঃ নং ঢাকা মেট্রো-চ ১৫-৩২৬৮ তে উঠিয়ে নিয়ে যায়। গাড়ীর মালিককে যে গন্তব্যস্থলে যায়গার কথা বলে ভাড়া নেয়া হয় সেই গন্তব্যস্থলে না গিয়ে অন্য ঘোরাফেরা করতে দেখে “জিপিএসের মাধ্যমে” গাড়ী বন্ধ করে দেওয়া হয়। গাড়ী বন্ধ দেওয়া হলে ওই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা গাড়ী রেখে পালিয়ে যায়। জিপিএসের মাধ্যমে ঘটনাস্থল জানতে পেরে তাৎক্ষণিক দুপচাঁচিয়া থানা ও আদমদীঘি থানার থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আতাউর রহমান ও দুপচাঁচিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সঙ্গীয় ফোর্সসহ উপজেলার কোমারভোগ গ্রাম থেকে কোমারপুর গ্রাম মুখী রাস্তার উপর তোফাজ্জলের বাসার সামনে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ও হাইচ মাইক্রো বাসের পিছনের সিটের পা রাখার স্থান থেকে ভিকটিমের লাশ উদ্ধার করে। ভিকটিমের নাকে মূখে কসটেপ পেঁচানো ছিল। ধারণা করা হচ্ছে পিন্টু আকন্দকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছে। দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে লাশসহ থানার উদ্দেশ্যে রওনা করেন।
ভিকটিমের মোঃ পিন্টু আকন্দ (৩৮), পেশা ব্যবসা, পিতা মৃত আয়েজ উদ্দিন, সাং -লৌহচড়া,থানা-রানী নগর, জেলা-নওগাঁ। উদ্ধারকৃত একটি হাইচ মাইক্রো, যাহার রেজিঃ নং ঢাকা মেট্রো-চ ১৫-৩২৬৮। অভিযুক্ত এক ব্যক্তি গ্রেফতার। সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ আসিফ হোসেন, আদমদীঘি সার্কেল, অফিসার ইনচার্জ মোঃ আতাউর রহমান ও দুপচাচিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সঙ্গীয় অফিসারসহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। আইন গত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।